আমার মা এই দিন হালুয়া বানাতেন, চালের রুটি, এমনি রুটি বানাতেন, অনেক অনেক করে আর সুন্দর করে ট্রে সাজিয়ে দিতেন। আমি আর আমার ভাই মিলে ,আমার ফুপু, খালা, নানি
আর প্রতিবেশীদের বাসায় দিতাম। প্রতিবেশীদের বাসা থেকে, খালা, ফুপুর বাসা থেকেও আমাদের বাসায় খাবার পাঠাত।
আমরা আবার দেখতাম কোন কোন বাসা থেকে নুতন আর আনকমন হালুয়া এসেছে, সেই গুলি ভাই বোনে ভাগ করে খেতাম।
একটা ধামা ভরে রুটি আর হালুয়া নিয়ে গেটের কাছে দাঁড়িয়ে থাকতাম, অনেকে আসত, তাদেরকে দিতাম। এই দিন তারা বাড়ি বাড়ি ঘুরে হালুয়া রুটি পেত, তাদের হাসি মুখ টা দেখে মনটা ভরে যেত।
আমরা ছোট খালার সাথে যেয়ে নানা, দাদার কবর জিয়ারত করে আসতাম।
আর সারারাত বড়দের সাথে বিশেষ করে আমার এক ফুপুর সাথে নামাজ পড়তাম, কুরআন পড়তাম।
আহা এখন সেই পবিত্র রাতের আগর বাতির গ ন্ধ আমি ভুলতে পারিনা। কেউ কেউ মোমবাতি সাজাত , কি মায়ামায় লাগত।
আমি এবার মাত্র দুই রক ম হালুয়া আর পরটা বানিয়েছি ।
আর হাত তুলে সবার জন্য দুআ করি সবাই যেন ভাল থাকে আর যারা মৃত তাদের যেন আল্লাহ জান্নাত বাসি করেন।
আমিন।
No comments:
Post a Comment