Sunday, January 30, 2022

 

৩১/১/২০২২

আজকের ভাবনা

সোমবার

প্রচণ্ড ঠান্ডা, প্রচুর বাতাস বাইরে, রোদ আছে।



আমার প্রিয় একটা খাবার, জাপানিজ সোবা নুডলস, টেমপুরা আর গ্রিন চা। খুবই সিম্পল। আমি এবার দেশে যেয়ে এই খাবার গুলি কে খুবই মিস করেছিলাম।
সামারে প্রচণ্ড গ রমে, যখন খাবারের কোন রুচি থাকে না, ঠা ন্ডা সোবা নুডলস, সঙ্গে ওয়াসাবি তখন অনেক খেতে ভাল লাগে।
আমি আবার ওয়াসাবির ফ্লেভার অনেক পছন্দ করি। আমাদের দেশে ওয়াসাবি আমি খাইনি, আছে কিনা আমি তা জানি না। তবে আমরা মানে
বাঙালি দের এই স্বাদ ভাল লাগবে ব লে ম নে ক রি।
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-9771803370245454"
     crossorigin="anonymous"></script>

Friday, January 28, 2022

 আজকের বই

২৯/ ১/ ২০২২



হুমায়ুন আহমেদের  লেখা "কে কথা কয়" বইটি পড়ে শেষ করলাম। 

মতিন নামের একটি যুবক আর কমল নামের অটিজমে আক্রান্ত একটি ছেলে এই উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্র। 

এই উপন্যাসের  মুল বক্তব্য হল, এই সমাজে আমরা যাদের কে সুস্থ ব লি তারা আসলে আর ও বেশি  মানসিকভাবে  বিকারগ্রস্থ।

আমার প্রশ্ন

এই উপন্যাসের নাম, কে কথা হয়, কেন?

নামটির সাথে উপন্যাসের কি কোন সম্পর্ক আছে?



Thursday, January 27, 2022

 আজকের রেসিপি

২৮/২/২০২২

মুন্নার “ বেগুন মাখনী চপ “


বেগুন খোসা ফেলে দিয়ে মাঝারি পুরু গোল টুকরা করতে হবে।

হলুদ , মরিচ , ধনে , একটা ডিম , লবন দিয়ে ময়দার বেটার বানাতে হবে।

এই বেটারে গোল ক রে কাটা বেগুন ২০ মিনিট এর মতন চুবিয়ে রেখে

দেশী কালোজিরা অলা টোস্ট এর গুঁড়ায় গড়িয়ে নিতে হবে !

তারপর ভাজতে হবে।

Note

কেনা Bread crumb এ কিন্তু এই স্বাদ টা আসবে না !
গরম গরম পোলাও বা ভাত / বিরানি র সংগে সার্ভ করতে হবে !






 আজকের রেসিপি 

২৭/২/২০২২

গাঁদা ফুলের চা 


গরম–গরম চা
ছবি: সুমন ইউসুফ

উপকরণ:

যেকোনো গাঁদা ফুলের পাঁপড়ি ১ টেবিল চামচ,

চা–পাতা সিকি চা-চামচ,

লেবুর রস স্বাদমতো,

পানি সোয়া ২ কাপ,

চিনি বা মধু স্বাদমতো।


প্রণালি:

একটা পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিন।

গাঁদা ফুলের পাপড়ি দিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে।

তারপর চা–পাতা দিয়ে আরও মিনিট দু-এক ফুটিয়ে নিন।

চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে স্বাদমতো লেবুর রস ও চিনি বা মধু মিশিয়ে পরিবেশন করুন।

Tuesday, January 25, 2022

 

২৬/১/ ২০২২
বুধবার
ঘটিগরমঃ মনে পড়ে





আমার ছেলেবেলায় ঝুমুরের শব্দ শুনেই বুঝতাম, তিনি আসছেন।

 চাই ঘটিগরম, চাই ঘটিগরম তার মুখের বুলি। 

উনার রঙ্গীন পোশাক, তার বাক্স, সবকিছুই ছিল আমার কাছে অপার বিস্ময়।

 খুব সম্ভব, সেই  ঘটি গরম , বার রকম মশলা দিয়ে চিড়াভাজা ছিল, খেতে  অসাধারন।

এবার দেশে যেয়ে তাদের কে আর খুঁজে পেলাম না।

এখন যেখানেই ঘটিগরমের রেসিপি  দেখতে যায়, দেখতে পায় চানাচুর মাখা, মুড়ি ছোলা, চানাচুর আর ও অনেক কিছু দিয়ে বানান একটা খাবার।  আমার অবুঝ মন টা ওই খাবার টাকে ঘটিগরম 

ব লে মেনে নিতে চায় না।

 ২৫/১/২০২২

মঙ্গলবার

আজকের এলেমেলো ভাবনা

১/

যার কাছে তোমার অভিমানের কোন মূল্য নেই, তার কাছে অভিমান প্রকাশ করাটা শুধু বেমানানই নয়, লজ্জার, অমর্যাদার আর অপমানেরও!

২/

মা হওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ব্যাপার। আমি এর জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি।

আমি এখনকার আলোচিত সারগসি মাদার ধারণা টা আমার বেলায় মেনে নিতে পারব না। অনেক বেদনা আর কষ্টের প রে পরম ক্রুনাময়ের দয়া পেয়েছি, যার থেকে বড় পাওয়া একজন মেয়ের জীবনে আর কিছু নেই। ফিগার খারাপ হইয়ে গেছে, চেহারা খারাপ হইয়ে গেছে। O.K.

কারণ এগুলি চিরকালের না।


Sunday, January 23, 2022

 

২৪/১/২০২২

সোমবার

আজকের এলেমেলো ভাবনা

১/

টক তেঁতুল যেমন আছে, তেমন মিষ্টি তেঁতুল ও আছে।


আমি টক মনে করে খেয়ে ত অবাক,
মিষ্টি তেঁতুল। বিনা ঝামেলায় আচার খাচ্ছি মনে হয়েছে। আমার উনি, জাপানের সুপার মার্কেট থেকে কিনে এনেছিল।

জাপানে এখন আমাদের ওই দিক কার অনেক জিনিষ পাওয়া যাচ্ছে।

২/

পৃথিবীটা একটা বেচাকেনার জায়গা। দরকারে ‘কেনা’ প্রয়োজনে ‘বেচা’।

৩/

নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার কেন নাহি দিবে অধিকার, হে বিধাতা?


Tuesday, January 11, 2022

 



গোলাপি চা


গোলাপি চা। অনেকের কাছে তা ‘নুন-চা’। কেউ বা আবার একে চেনেন ‘গুলাবি চায়’ বলে। কাশ্মীরের স্থানীয়দের মতে, গোলাপি চা-পানে বেশ উপকারিতাও রয়েছে। এতে মূল উপকরণ বলতে গ্রিন টি, নুন এবং বেকিং সোডা। চায়ে নুন থাকার ফলে তা পান করলে পাহাড়ি এলাকায় ডিহাইড্রেশন কম হয়।

অনেকেই এই চায়ের কাপে ছড়িয়ে দেন স্টার আনিস। অনেকে আবার এতে আধভাঙা বাদাম ছড়িয়ে দেন।
গোলাপি চায়ের স্বাদ যেমন অপরিচিত, তা তৈরির পদ্ধতিও আলাদা মনে হতে পারে অনেকের। প্রথমে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো জলে গ্রিন টি এবং এক চিমটে বেকিং সোডা দিয়ে বেশ অনেক ক্ষণ ধরে ফোটাতে হবে। বেকিং সোডার জেরেই চায়ের রং গোলাপিতে পরিণত হয়। তবে সঙ্গে সঙ্গে তা হয় না। গ্রিন টি-তে বেকিং সোডা দিয়ে জল ফোটালে তা রং বদলে প্রথমে পীতাভ বাদামি রঙের হয়ে যায়। এর পর চায়ে গাঢ় মেরুন রং ধরতে থাকে।

 চায়ের রং বদলে বার্গন্ডি হওয়ামাত্র সেই রং ধরে রাখতে পাত্রে বরফ বা ঠান্ডা জল ঢালা হয়। এর পর তাতে দুধ মেশালে গোলাপি রং দেখা যায়।

চায়ের রং বদল হওয়ামাত্রই সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবেশন করা হয় না। এর পরেও চা তৈরি বাকি। এ বার একটি হাতায় এই পানীয় ভরে তা চায়ের পাত্র থেকে অন্য পাত্রে বার বার উঁচু-নিচু করে ঢালা হয়। বার বার একই পদ্ধতিতে চা ঢালার ফলে তাতে বাতাস ঢুকে বেশ ফেনা ফেনা হয়ে ওঠে।

 লন্ডনের এক চা-বিক্রেতার দাবি, পানীয় তৈরির পর তা হাতায় ভরে উঁচু-নিচু করে চার ঘণ্টা ধরে বার বার ঢালা না হলে এর আসল স্বাদই পাওয়া যাবে না!

আসলে,
গোলাপি চা তৈরি করতে পাকা হাতের প্রয়োজন।