- দই চিংড়ি
উপকরণ:-
১/২কেজি চিংড়ি মাছ
৩চা চামচ সাদা তেল
১টি পেঁয়াজের পেষ্ট
১চা চামচ জিরের গুঁড়ো
১/২কাপ টকদই
স্বাদ অনুসারে লবন
২চা চামচ কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো
১চা চামচ গোটা জিরে
৫টি কাঁচালঙ্কা
১চা চামচ হলুদগুঁড়া
পদ্ধতি:-
প্রথমে চিংড়ি মাছগুলো হলুদগুঁড়া ও লবন দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিবেন।এরপর কড়াইতে তেল দিবেন।তেল গরম হলে চিংড়ি মাছগুলো হালকা করে ভেজে নিবেন।এরপর ঐ তেলে জিরে ফোড়ন দিবেন।জিরেটা ভাজা হলে পেঁয়াজের পেষ্ট দিবেন। পেঁয়াজের পেষ্ট ভাজা হলে হলুদগুঁড়া লবন কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো জিরের গুঁড়ো দিয়ে মশলা টা কষিয়ে নিবেন। কষানো হলে টকদই দিয়ে নাড়াচাড়া করে নিবেন। তারপর জল দিবেন।ঝোলটা ফুটে উঠলে চিংড়ি মাছ দিয়ে ঢাকা দিয়ে দিবেন। ১০মিনিট পর ঢাকনা খুলে দেখবেন যে ঝোলের গ্ৰেভিটা ঘনো হলে নামিয়ে ফেলবেন। তৈরি হয়ে গেল দই চিংড়ি মাছ। উপরে গোটা কাঁচালঙ্কা দিয়ে সাজিয়ে নিবেন।
"বরিশালি ইলিশ"
ওপার বাংলার বরিশালের বিখ্যাত একটি পদ।
উপকরণ:-
ইলিশ মাছ,টক দই,নারকেলের দুধ,জিরে,কালো জিরে,কাঁচা লঙ্কা,লবণ,হলুদ,সরষের তেল।
প্রণালী:-
প্রথমে মাছ টা ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে, তারপর লবণ, হলুদ গুঁড়ো, দই আর জিরে গুঁড়ো দিয়ে মাছটাকে মেখে ১০-১৫ মিনিট রাখতে হবে।তারপর করায় সরষের তেল দিয়ে তাতে সামান্য কালো জিরে ফোড়ন দিয়ে,শুধু মাছ গুলো তুলে হালকা ভাজতে হবে, তারপর তাতে কাঁচা লঙ্কা বাটা,লবণ,হলুদ ও মাছের সঙ্গে মেখে রাখা দই টা দিতে হবে। একটু ফুটে গেলে, নারকেলের দুধটা দিতে হবে,মাছ সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। বরিশালি ইলিশ পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
No comments:
Post a Comment