মেথি শাক নিয়ে আর্টিকেল পড়লাম তাতে লেখা আছে এই শাক শরীরের জন্য অনেক অনেক ভাল।
ইনসুলিন আমাদের শরীরে যে কাজ করে, মেথির শাকও নাকি, ঠিক সেই কাজটি করে। শরীরে ফাইবারের পরিমাণ বাড়াতেও ব্যাপক কাজে আসে এই শাক। মেথির শাকখারাপ কোলেস্টেরল শুষে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
তাই মেথি শাক,
ওজন ক মায়, কোলেস্টেরলও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে, হার্টের ও লিভারের সুরক্ষা করে।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে, চুল ঘন ও প্রাকৃতিকভাবে রেশমি করে তুলতে সাহায্য ক রে। নিয়মিত এই শাক খেলে অল্প বয়সে মুখে বলিরেখা কখনোই পড়বে না। সেই সঙ্গে মুখে ব্রণ, কালো বা ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে জুড়ি নেই মেথিশাকের।
আবার You Tube এ দেখলাম, সবাই এই শাক খেতে ভাল
বলছে।
তখন আমার অবস্থা, যে ভাবে হোক এই শাক আমার চাই ই চাই।
জাপানে অবশ্য ই মেথি শাক পাওয়া যায় না । তাই মেথি ছিটি য়ে দিয়েছিলাম, কিছু দিনের পর ছোট ছোট চারার দেখা পেলাম।
এ খন মেথি শাক যখন ইচ্ছা খেতে পারবো আবার শুকিয়ে রাখলে হয়ে যাবে ্কাসুরি মেথি। এই কাসুরি মেথি ত রকারি তে দিলে যা সু ন্দর সবাদ হয় । এর উপকারিতাও অনেক।
শরীরের পাশাপাশি ত্বক ও চুলের ক্ষেত্রেও রয়েছে কাসুরি মেথির হাজারো উপকারিতা। যেমন ত্বকের যেকোন বার্ধক্যজনিত দাগ ছোপ, চামড়া কুচকে যাওয়া এই সমস্যাগুলি সমাধানে কাসুরি মেথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। এছাড়াও সান ট্যান কমাতে কাসুরি মেথির সাথে কয়েক ফোঁটা জল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগালেও কমবে দাগ ছোপ। বাড়বে ত্বকের উজ্জ্বলতা।
কাসুরি মেথি জলে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে সপ্তাহে ২-৩ দিন স্ক্যাল্পে লাগালে কমবে চুলের নিষ্প্রান ভাব, খুশকির সমস্যা, বাড়বে উজ্জ্বলতা। এছাড়াও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এবং চুলের গোড়া মজবুত করবে।
No comments:
Post a Comment